ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ পূরণ করার নিয়ম - ভোটার এলাকা পরিবর্তন

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩

আপনি যদি আপনার সঠিক ঠিকানায় ভোটার না হয়ে কোন কারণ বসত অস্থায়ী ঠিকানায় ভোটার হয়ে থাকেন। তাহলে ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ পূরণ করে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের জন্য আবেদন করতে হবে। কিন্ত দেখা যায় অনেকেরই ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই। যেমন- ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ কোথায় পাওয়া যাবে, কিভাবে ফরম পূরণ করতে হবে, কি কি কাগজপত্র জমা দিতে হবে, সরকারি ফি কত টাকা, অনলাইনে আবেদন করা যাবে কি না ইত্যাদি। 

এ সকল বিষয়ে ভালো ভাবে না জেনে আবেদন করতে গেলে নানা ধরণের সমস্যা সামনে চলে আসে এবং ভোগান্তি হয়। আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম সংক্রান্ত বিষয়ে যাবতীয় তথ্য দিতে চলেছি। যারা ভোটার এলাকা পরিবর্তন করবেন তারা যদি সম্পূর্ণ লেখাটি পড়েন তাহলে ভোটার এলাকা স্থানান্তর করতে গিয়ে কোন প্রকার সমস্যায় পড়বেন না। তাহলে চলুন শুরু করা যাক-

Table of Contents

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ কোথায় পাবেন

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ অতি সহজলভ্য একটি ফরম। ফরমটি সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে জনগণের মাঝে বিতরণ করা হয়। তাছাড়া অফিস সংলগ্ন যে কোন ফটোকপির দোকানে ফরমটি বিক্রি করে থাকে। 

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ পাওয়ার সব থেকে সহজ উপায় হচ্ছে অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে নেয়া। মোবাইল কিংবা কম্পিউটারের যে কোন ব্রাউজারে গিয়ে ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ লিখে সার্চ করলে পেয়ে যাবেন। সেখান থেকে ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে হবে।

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম খুবই সহজে। তবে সঠিক তথ্য না জানার কারণে অনেকেই ভোগান্তিতে পড়েন। তবে চিন্তার কিছু নেই। আপনি সম্পর্কে লেখাটি পড়লে এ বিষয়ে সঠিক তথ্য জানতে পারবেন। ফলে কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই আপনার ভোটার এলাকা স্থানান্তর করতে পারবেন। 

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার জন্য যা কিছু করণীয়, নিম্নে সেগুলো ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হলো। আপনারা প্রত্যেকটি ধাপ অনুসরণ করে পদক্ষেপ নিবেন। তাহলে কোন প্রকার সমস্যা হবে না।

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ পূরণ করার নিয়ম

ভোটার এলাকা স্থানান্তরের জন্য সবচেয়ে জরুরী কাজ হচ্ছে ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ সঠিকভাবে পূরণ করা। ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ না করলে বা ভুল হলে সমস্যা সমাধান হওয়ার পরিবর্তে সমস্যা বেড়ে যায়।

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ সঠিকভাবে পূরণ করার জন্য উপরের নমুনা ছবিটি লক্ষ্য করবেন। 

  • ফরমের প্রথমে প্রাপকের ঠিকানা লিখতে হবে। অর্থাৎ যে অফিসে আবেদন জমা দেবেন সেই অফিসের উপজেলার নাম এবং জেলার নাম লিখতে হবে।
  • আবেদনের ১ নং ক্রমিকে আবেদনকারীর নাম বাংলায় লিখতে হবে।
  • আবেদনের ৩ নং ক্রমিকে আবেদনকারীর সঠিক জন্ম তারিখ লিখতে হবে।

  • আবেদনের ৪ নং ক্রমিকে আবেদনকারী বর্তমানে যে ঠিকানায় ভোটার রয়েছেন সেই ঠিকানা লিখতে হবে। ৪ নং ক্রমিকের প্রথমে ভোটার নম্বর লিখতে হয়। যদি আপনার ভোটার নম্বর জানা থাকে লিখবেন আর জানা না থাকলে লেখার দরকার নেই। তারপর ভোটার এলাকার নাম লিখতে হবে। ভোটার এলাকার নম্বর যদি জানা থাকে লিখবেন আর জানা না থাকলে লেখা লাগবে না। তারপর উপজেলা, জেলা, গ্রাম/রাস্তার নাম ও নম্বর এবং বাসা/হোল্ডিং নম্বর লিখতে হবে।

  • ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ এর ৫ নং ক্রমিক টি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই ফিল্ডে কোন ভুল করা যাবে না। যে ঠিকানায় ভোটার স্থানান্তর করে আনবেন সেই ঠিকানা এই ৫ নং ক্রমিকে লিখতে হবে। এখানে প্রথমে জেলার নাম, উপজেলার নাম লিখতে হবে। তারপর সিটি কর্পোরেশন অথবা পৌরসভা অথবা ইউনিয়ন অথবা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের নামের উপর টিক চিহ্ন দিয়ে তার নাম লিখতে হবে। ওয়ার্ড নম্বর লিখতে হবে, ভোটার এলাকার নাম ও নম্বর লিখতে হবে। তারপর গ্রাম/রাস্তার নাম ও নম্বর লিখতে হবে, বাসা/হোল্ডিং নম্বর থাকলে লিখতে হবে, একটি সচল মোবাইল নম্বর লিখতে হবে। তারপর ডাকঘরের নাম এবং পোষ্ট কোড লিখতে হবে।
  • আবেদনের ৬ নং ক্রমিকে বলা হচ্ছে যে, আপনি ফরমের ৫ নং ক্রমিকে যে ঠিকানা উল্লেখ করেছেন সেই ঠিকানায় কখন থেকে অবস্থান করছেন। হতে পারে ৫ নং ক্রমিকের ঠিকানা আপনার জন্মস্থান। হতে পারে সেটা আপনার স্থায়ী ঠিকানা আবার হতে পারে ৬ মাস যাবত কিংবা ১ বছর যাবত বসবাস করতেছেন। যার ক্ষেত্রে যে কথাটি প্রযোজ্য সেইটা লিখে দেবেন।
  • আবেদনের ৭ নং ক্রমিকে বলা হচ্ছে কি কারণে ভোটার এলাকা স্থানান্তর করবেন। এখানে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের কারণটি লিখে দেবেন। যেমন- স্থায়ী ঠিকানায় বসবাস করার জন্য কিংবা স্বামীর ঠিকানায় স্থায়ীভাবে বসবাস করার জন্য ইত্যাদি।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ এর অপর পাতায় আবেদনকারীর স্বাক্ষর এবং সানাক্তকারীর তথ্য দিতে হবে (উপরের নমুনা ছবি টি লক্ষ্য করুন)। আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রে যে স্বাক্ষরটি রয়েছে সেটি সেটি আবেদনকারীর স্বাক্ষর/টিপসহি এর স্থানে লিখতে হবে।

তারপর আবেদনকারীকে সনাক্তকারীর স্বাক্ষর এই স্থানে আপনার এলাকার চেয়ারম্যান/মেয়র/ওয়ার্ড মেম্বর/কাউন্সিলর/মহিলা মেম্বর এদের যে কোন একজনকে দিয়ে স্বাক্ষর করতে হবে, তার নাম লিখতে হবে, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর লিখতে হবে এবং ঠিকানা লিখতে হবে। সেই সাথে তিনি তার অফিসিয়াল সিল ব্যবহার করবেন।

আবেদনকারীকে সনাক্তকারীর স্বাক্ষর এই অংশটি অতিগুরুত্বপূর্ণ। ফরমের এই অংশটা বাদ রাখলে অফিসে আপনার ফরম জমা নেবে না। তাই সঠিক ব্যক্তিকে দিয়ে অংশটি পূরণ করবেন। 

এটাই ছিলো ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ পূরণ করার সঠিক নিয়ম। এ ছাড়া ফরমে আর কোন তথ্য পূরণ করা লাগবে না। বাকী যে ফিল্ডগুলো রয়েছে সেগুলো অফিস থেকে পূরণ করে দেবে।

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কি কি লাগে

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে খুব বেশি কাগজপত্র লাগে না। ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ এর অপর পাতায় ৮ নং ক্রমিকে যে সকল কাগজপত্রের নাম উল্লেখ রয়েছে সেগুলো জমা দিলেই হয়। কাগজপত্রগুলো হচ্ছে-

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের প্রত্যয়ন পত্র

প্রত্যয়ন পত্রটি সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলর অথবা ইউনিয়নের চেয়্যারম্যান অথবা পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশনের মেয়র অথবা ক্যান্টমেন্ট বোডের এক্সিকিউটিভ অফিসার অথবা কোন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার নিকট থেকে নিতে হবে। 

ইউটিলিটি বিলের কপি

ইউটিলিটি বিলের কপির মধ্যে রয়েছে বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের কপি অথবা গ্যাস বিলের কপি অথবা পানি বিলের কপি। এদের মধ্যে যে কোন একটি বিলের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। বিলটি বাড়ির যে কোন ব্যক্তির নামে থাকলেই হবে। প্রয়োজনে যার নামে বিল তার আইডি কার্ডের কপি জমা দিতে পারেন।

ট্যাক্স রশিদের কপি

আবেদনের সাথে পৌর করের রশিদ অথবা চৌকিদারি ট্যাক্স রশিদ অথবা বাড়ি ভাড়ার রশিদ এর যে কোন একটি রশিদ জমা দিতে হবে। রশিদটি বাড়ির যে কোন ব্যক্তির নামে থাকলেই হবে। প্রয়োজনে যার নামের রশিদ তার আইডি কার্ডের কপি জমা দিতে পারেন।

জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি

যদিও জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি'র বিষয়ে ফরমে উল্লেখ নেই তারপরও ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদনের সাথে অবশ্যই আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি জমা দিতে হবে। 

কখন কখনো দেখা যায় আবেদনকারী ফরমের উপর তার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর লিখতে ভুল করে। ফলে অফিসে কর্মরত স্টাফগণ আবেদনের কাজ করতে পারে না। তাই জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করে দেয়া উচিত।

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফি

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ পূরণ করা হলো, কি কি কাগজপত্র লাগবে সে বিষয়েও জানা হলো। এখন আবেদন জমা দেয়ার পালা। কিন্ত অফিসে আবেদন জমা দিতে সরকারি ফি কত টাকা জমা দিতে হবে? অনেকের মনেই এই প্রশ্নটি রয়েছে। 

তাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কোন সরকারি ফি নির্ধারণ করেনি। অর্থাৎ সম্পূর্ণ ফ্রিতে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করা যায়। কোন প্রকার ফি জমা দেয়া লাগে না। যদি কোন অফিস থেকে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের জন্য ফি এর কথা বলে তাহলে ধরে নিবেন সেটা সরকারি ফি না।

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ কোথায় জমা দেবেন

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার জন্য ফরম পূরণ করে কাগজপত্রসহ কোথায় জমা দিতে হবে কিংবা কোন অফিসে জমা দিতে হবে সেটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। অনেকই রয়েছেন যাদের এই বিষয়ে কনফিউশন রয়েছে। 

তাই বিষয়টি শেয়ার করছি। আপনি যে ঠিকানায় ভোটার ছিলেন সেই ঠিকানার অফিসে আবেদন জমা দেয়া লাগবে না এমনকি সেই অফিসে যাওয়াই লাগবে না। আপনি যে ঠিকানায় ভোটার এলাকা পরিবর্তন করে নিয়ে আসবেন সেই ঠিকানার অফিসে গিয়ে আবেদন জমা দিতে হবে। 

অর্থাৎ ঢাকায় ভোটার ছিলেন এখন মাগুরাতে ভোটার ট্রান্সফার করে আনবেন। তাহলে মাগুরা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদন জমা দেবেন।

অনলাইনে ভোটার এলাকা পরিবর্তন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে অনেকের মাঝে এই ভুল ধারণা টি রয়েছে। অনেকেই হয়তো ভাবেন অনলাইনে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার জন্য আবেদন করা যায়। কিন্ত বিষয়টি একদম সঠিক না। কারণ বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত অনলাইনের মাধ্যমে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ দেয়নি। 

হয়তো ভবিষ্যতে অনলাইনে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার অপশন চালু হতে পারে। তবে সেটা কতদিনে হবে সে বিষয়ে সঠিকভাবে এখনি কিছু বলা সম্ভব না। তাই যতদিন অনলাইনে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করার সুযোগ না আসে ততদিন অফিসে গিয়ে আবেদন জমা দিতে হবে।

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কতদিন সময় লাগে

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কতদিন সময় লাগে সে বিষয়ে সঠিক করে বলা সম্ভব না। এমনকি এ বিষয়ে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটেও তেমন কোন তথ্য দেয়া নেই।  অনলাইনে অনেক জায়গায় দেখতে পাবেন লেখা রয়েছে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে ১৫ দিন থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত সময় লাগে।

তবে আমার মতে এই তথ্য সঠিক নয়। কারণ কখনো কখনো দেখা যায় ১৫ দিনের আগেই ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন নিষ্পত্তি হয়ে যায়। আবার কখনো কখনো দেখা যায় ৩ মাস ধরে আবেদন পেন্ডিং অবস্থায় থাকে। তাহলে কোন তথ্যটা সঠিক ধরবেন?

তাই আমাদের আশে পাশের অফিসগুলোর কার্যক্রমের অগ্রগতি দেখে একটা মোটামুটি ধারণা পাওয়া সম্ভব। তাছাড়া এ বিষয়ে সঠিক করে কত সময় বা কত দিন লাগবে সেটা বলা কোন ভাবেই সম্ভব না। 

তাই আপনার যদি ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার দরকার হয় তাহলে কম করে ১ থেকে ২ মাস সময় হাতে রেখে তারপর আবেদন করা উচিত। তাতে আবেদন নিষ্পত্তি হতে যে সময় লাগার লাগবে।

অবার অনেক সময় দেখা যায় হঠাৎ করে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার দরকার হয়ে পড়ে। তখন আবেদন করে সেটি দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য অবশ্যই সংশ্লিষ্ট অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করবেন। অন্যথা অতি স্বল্প সময়ে আবেদন নিষ্পত্তি হবে না।

পরিশেষে

পরিশেষে বলা যায় যে, ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ পূরণ করার নিয়ম সহজ হলেও অনেকেই সঠিক তথ্য না জানার কারণে নানা ধরণের ভুল করে থাকেন। আবেদন ফরম সঠিকভাবে পূরণ করে সঠিক কাগজপত্র দিয়ে অফিসে জমা দিলে কোন প্রকার সমস্যা ছাড়াই ভোটার এলাকা পরিবর্তন হয়ে যায়। তাছাড়া ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার জন্য কোন প্রকার সরকারি ফি ও জমা দেয়ার দরকার হয় না। 

এই ছিলো ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ পূরণ করার নিমমসহ ভোটার এলাকা স্থানান্তর সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য। এ বিষয়ে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টস করবেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করবো। লেখাটি ভালো লাগলে বন্ধুদের অবগত করার জন্য শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ..!

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post a Comment (0)

নবীনতর পূর্বতন