নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে - আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে জানুন

নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে

নতুন ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম একটি চলমান প্রক্রিয়া। আপনি ভোটার হওয়ার উপযুক্ত হলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন করে খুব সহজে নতুন ভোটার হতে পারবেন কিংবা আইডি কার্ড করতে পারবেন। তবে কি সেই প্রয়োজনীয় কাজপত্র? নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে কিংবা আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে সে বিষয়ে যদি আপনি না জানেন তাহলে ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে একটু বিড়ম্বনায় পড়তে পারেন। তাই নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করার পূর্বে জেনে নিতে হবে কি কি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। 

আজকের এই পোষ্টে আমি আপনাদের মাঝে উল্লেখ করবো নতুন ভোটার হতে কি কি কাগজ লাগে। সেই সাথে আরো উল্লেখ করবো কি কি উপায়ে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করা যায় এবং সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী কারা নতুন ভোটার হতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।

Table of Contents

নতুন ভোটার আবেদন করার শর্ত

আপনি নতুন ভোটার হতে চাইলে কিংবা আইডি কার্ড করতে চাইলে আপনাকে কিছু শর্ত মেনে তারপর আবেদন করতে হবে। এই শর্তগুলো আপনার অনুকূলে না থাকলে নতুন ভোটার হতে পারবেন না। 

  • আপনাকে বাংলাদেশর নাগরিক হতে হবে। 
  • আপনার জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৭ সাল বা তার পূর্বে জন্ম হতে হবে। 
  • পূর্বে দেশের কোথায়ও ভোটার হয়ে থাকলে দ্বিতীয়বার ভোটার হতে পারবেন না।
  • আবেদনের সাথে ভুয়া কাগজপত্র জমা দেয়া যাবে না।
  • তথ্য গোপন করে নতুন ভোটারের ফরম পূরণ করা যাবে না। 

নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে এই শর্তগুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে। আবেদনের সাথে ভুয়া কাগজপত্র জমা দিলে কিংবা তথ্য গোপন করে আবেদন ফরম পূরণ করলে পরবর্তীতে আপনি নিজেই বিপদে পড়তে পারেন।

নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে

বর্তমান সময়ে নতুন ভোটার হতে বেশ কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে নিম্নোক্ত কাগজপত্র আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।

  • জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার কপি (JSC/JDC/SSC)
  • পিতা-মাতার Nid Card এর কপি
  • স্বামী/স্ত্রীর Nid Card এর কপি
  • কাবিননামা/ বৈবাহিক সনদের কপি
  • ইউটিলিটি বিলের কপি যেমন- বিদ্যুৎ বিল/গ্যাস/পানি বিলের কপি
  • চৌকিদারী ট্যাক্স/পৌর করের রশিদ
  • নাগরিক সনদ
  • নতুন ভোটারের প্রত্যয়ন পত্র
  • অঙ্গীকারনামা
  • পাসপোর্টের কপি
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কপি
  • সার্ভিস আইডি কার্ডের কপি
  • সার্ভিস বইয়ের কপি

নতুন ভোটারের জন্য উক্ত কাগজপত্র প্রয়োজন হয়ে থাকে। তবে এই সকল কাগজপত্র সকলের জন্য প্রযোজ্য না। যাদের ক্ষেত্রে যেটি প্রযোজ্য হবে তাদের সেই কাগজ অবশ্যই জমা দিতে হবে। আসুন জেনে নেই কেন এই সকল কাগজপত্র জমা দিতে হবে। 

জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি

নতুন ভোটার হতে জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি আবেদনের সাথে অবশ্যই জমা দিতে হবে। এটি সকলের জন্য বাধ্যতামূলক কারণ জন্ম নিবন্ধন সনদ হচ্ছে একজন ব্যক্তির সর্বপ্রথম সরকারি ডকুমেন্ট। যা প্রমাণ করে আপনার জন্ম কোথায় হয়েছে এবং কত তরিখে হয়েছে। 

শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ

মানুষ বড় হওয়ার সাথে সাথে লেখাপড়া করে শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করে। নতুন ভোটারের আবেদন ফরমে শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখ করার অপশন থাকায় আপনাকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি সেটা লেখার প্রয়োজন পড়ে। আপনি আবেদন ফরমে যে শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখ করবেন সেটার প্রমাণ হিসেবে শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ নতুন ভোটার হওয়ার আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।

আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা যদি না থাকে তাহলে এই কাগজটি জমা দেয়ার দরকার হবে না। কিন্ত আপনি যদি উচ্চ শিক্ষিত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার এসএসসি সনদ এবং সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের কপি জমা দেবেন।

পিতা-মাতার Nid Card এর কপি

নতুন ভোটারের আবেদন ফরমে পিতা মাতার নাম এবং তাদের এনআইডি নম্বর লেখার প্রয়োজন হয়। সেই কারণে আপনার চাহিত পিতা মাতার নামের স্বপক্ষে তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হয়। 

যদি পিতা-মাতা মৃ'ত হয় তাহলে তাদের আইডি কার্ডের কপি জমা দেয়ার দরকার নেই। তবে তাদের মৃ'ত্যু সনদ অবশ্যই জমা দিতে হবে। 

স্বামী/স্ত্রীর Nid Card এর কপি

আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন এবং আপনার স্বামী/স্ত্রীর Nid Card থেকে থাকে তাহলে নতুন ভোটার হওয়ার সময় আবেদনের সাথে স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি জমা দিতে হবে। কারণ নতুন ভোটারের আবেদন ফরমে স্বামী/স্ত্রীর নাম এবং এনআইডি নম্বর লেখার অপশন রয়েছে। সেই তথ্যের প্রমাণ হিসেবে স্বামী/স্ত্রীর আইডি কার্ডের কপি জমা দিতে হবে। 

কাবিননামা/বৈবাহিক সনদের কপি

আপনি যদি ভোটার হওয়ার পূর্বেই বিবাহিত হয়ে থাকেন তাহলে ভোটার হওয়ার সময় আবেদনের উপর বৈবাহিক অবস্থা উল্লেখ করতে হবে এবং স্বামী/স্ত্রীর নাম ও আইডি নম্বর লিখতে হবে। 

বৈবাহিক সনদ/কাবিননামা প্রমাণ করে আপনি বিবাহিত এবং আপনার স্বামী/স্ত্রীর নাম কি। তবে যারা বিয়ে করার আগেই নতুন ভোটার হতে চলেছেন তাদের ক্ষেত্রে বৈবাহিক সনদ প্রযোজ্য নয়। 

ইউটিলিটি বিলের কপি

নতুন ভোটারের আবেদন ফরমে আপনার বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা লেখার প্রয়োজন হয়। আপনার ঠিকানা সঠিক কি না তা প্রমাণ করার জন্য ইউটিলিটি বিলের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হয়। ইউটিলিটি বিলের মধ্যে বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের কপি অথবা গ্যাস বিলের কপি অথবা পানি বিলের কপি এর যে কোন একটি জমা দিলেই হয় এবং এটি বাধ্যতামূলক।

এ সকল কাগজপত্র বাড়ির সকল সদস্যের নামে হয় না। তাই আপনি বাড়ির যে কোন একজন সদস্যের নামীয় বিল আবেদনের সাথে জমা দিতে পারবেন। প্রয়োজনে যার নামীয় বিল জমা দেবেন তার আইডি কার্ডের কপি আবেদনের সাথে জমা দেবেন। 

চৌকিদারী ট্যাক্স/পৌর করের রশিদ

আপনার বাড়ি যদি ইউনিয়ন পর্যায়ে হয় তাহলে আবেদনের সাথে চৌকিদারি ট্যাক্স রশিদের একটি কপি জমা দেবেন। আর যদি পৌর এলাকার বাসিন্দা হয়ে থাকেন তাহলে পৌর করের রশিদ জমা দিতে হবে (বাধ্যতামূলক)।

নতুন ভোটারের ঠিকানার সঠিকতা প্রমাণের জন্য চৌকিদারি ট্যাক্স রশিদ/পৌর করের রশিদ এবং ইউটিলিটি বিলের কপি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস। তাই ভোটার হওয়ার সময় এই কাগজগুলো অবশ্যই জমা দিতে হবে।

নাগরিক সনদ

নতুন ভোটার হতে নাগারিক সনদের কোন বিকল্প নেই এটি বাধ্যতামূলক। আপনার সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যান অথবা পৌর মেয়রের নিকট হতে প্রাপ্ত নাগরিক সনদ অবশ্যই আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। নাগারিক সনদ ব্যতীত আপনি নতুন ভোটার হতে পারবেন না। 

নতুন ভোটারের প্রত্যয়ন পত্র

নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা ওয়ার্ড মেম্বর/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের নিকট থেকে একটি প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহ করে আবেদনের সাথে সংযুক্ত করে দেবেন। অর্থাৎ যে কোন একজন জনপ্রতিনীধির থেকে নতুন ভোটার হওয়ার প্রত্যয়ন পত্র নিতে হবে। 

নতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গীকারনামা

যাদের বয়স একটু বেশি এবং সঠিক সময় নতুন ভোটার হতে পারেন নি। তারা ভোটার হওয়ার সময় অবশ্যই একটি অঙ্গীকারনামা তৈরী করে আবেদনের সাথে জমা দেবেন। বয়স্ক ভোটারদের ক্ষেত্রে অঙ্গীকারনামা ছাড়া ভোটার করে দেবে না। 

অঙ্গীকারনামায় এটাই উল্লেখ থাকে যে আপনি যে সকল তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করেছেন সেগুলো সঠিক। তাছাড়া পূর্বে কখনো ভোটার হননি, এই প্রথমবার ভোটার হচ্ছেন। যদি আপনি তথ্য গোপন করে ভোটার হন কিংবা দ্বৈত ভোটার হন তাহলে আপনার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা কর্তপক্ষ গ্রহণ করবে এবং আপনি তা মেনে নিতে বাধ্য থাকবেন।

পাসপোর্টের কপি

যাদের পাসপোর্ট রয়েছে কিংবা প্রবাসী ভোটার। তারের ক্ষেত্রে অবশ্যই পাসপোর্টের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। প্রবাসী ব্যক্তিরা ভোটার হওয়ার সময় পাসপোর্টের কপি জমা না দিলে তাদের ভোটার করবে না। তবে যার পাসপোর্ট নেই তার ক্ষে্ত্রে এই কাগজটি প্রযোজ্য না।

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কপি

যাদের ড্রাইভিং লাইসেন্স রয়েছে তারা অবশ্যই নতুন ভোটার হওয়ার আবেদনের সাথে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কপি জমা দেবেন। এতে আপনার জন্য ভালোই হবে। আর যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকে তাহলে তো জমা দেয়ার কোন প্রশ্নই আসে না। 

সার্ভিস আইডি কার্ডের কপি

আপনি যদি চাকরিজীবি হয়ে থাকেন এবং আপনার সার্ভিস আইডি কার্ডের কপি থেকে থাকে তাহলে তার একটা ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিয়ে দেবেন। এতে আপনার সুবিধা ছাড়া অসুবিধা কখনোই হবে না। যদি সার্ভিস আইডি কার্ড না থাকে তাহলে দেয়া লাগবে না।

সার্ভিস বইয়ের কপি

আপনি চাকরিজীবি হলে এবং এবং আপনার যদি সার্ভিস বই থাকে তাহলে সার্ভিস বইয়ের একটি কপি আবেদনের সাথে জমা দিলে ভালো হয়। 

নতুন ভোটার নিবন্ধনের আবেদন পদ্ধতি

নতুন ভোটার নিবন্ধন করার জন্য কিংবা আইডি কার্ড করার জন্য আপনি ২ টি উপায়ে আবেদন করতে পারবেন। 

  • উপজেলা নির্বাচন অফিসে নতুন ভোটার নিবন্ধনের আবেদন এবং
  • অনলাইনে নতুন ভোটারের আবেদন।

নির্বাচন অফিসে নতুন ভোটারের আবেদন

অফিস থেকে নতুন ভোটার হতে হলে অফিসে গিয়ে ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ সংগ্রহ করে বাড়ি ফিরে আসতে হবে। তারপর ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। ফরম অপর পাতায় ৩৪ ও ৩৫ নং ক্রমিকে আবেদনকারীকে সনাক্তকারীর এনআইডি নম্বর এবং স্বাক্ষর দেয়ার স্থানে একজন প্রতিবেশী বা সাধারণ মানুষের ্‌এনআইডি নম্বর লিখতে হবে এবং তার স্বাক্ষর নিতে হবে।

ফরমের ৪০, ৪১ এবং ৪২ নং ক্রমিকে যাচাইকারী হিসেবে ওয়ার্ড মেম্বর/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের নাম, তার এনআইডি নম্বর এবং স্বাক্ষর নিতে হবে। তিনি স্বাক্ষরের নিচে অবশ্যই তার সীল ব্যবহার করবেন। এই কাজগুলো করার জন্য অফিস থেকে ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ নিয়ে বাড়ি ফিরে আসতে হয়। 

ফরম পূরণ শেষ হলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ অফিসে গিয়ে জমা দিতে হবে। অফিস কর্তৃপক্ষ ওই দিনে আবেদনকারীর ছবি, হাতের ছাপ, স্বাক্ষর নিয়ে নিতে পারে কিংবা পরবর্তীতে কোন ডেট দিতে পারে। সেই ডেটে গিয়ে ছবি, হাতের ছাপ, স্বাক্ষর ইত্যাদি দিয়ে আসতে হবে। 

অনলাইনে নতুন ভোটারের আবেদন

নতুন ভোটার নিবন্ধনের জন্য বা আইডি কার্ড করার জন্য অফিসে আবেদন করার চেয়ে অনলাইনে আবেদন করা ভালো। Bangladesh Nid Application System এর ওয়েবসাইট https://services.nidw.gov.bd/nid-pub ভিজিট করে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করা যায়। এ ক্ষেত্রে নিজের মোবাইল কিংবা কম্পিউটার ব্যবহার করে কিংবা নিকটস্থ কোন দোকান থেকে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদন শেষে ফরমের অপর পাতায় সনাক্তকারী এবং যাচাইকারীর নাম, এনআইডি নম্বর এবং স্বাক্ষর করানোর পর প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ অফিসে গিয়ে আবেদন জমা দিতে হবে। এ ক্ষেত্রেও অফিস কর্তৃপক্ষ ওই দিনে আবেদনকারীর ছবি, হাতের ছাপ, স্বাক্ষর নিয়ে নিতে পারে কিংবা পরবর্তীতে কোন ডেট দিতে পারে। সেই ডেটে গিয়ে ছবি, হাতের ছাপ, স্বাক্ষর ইত্যাদি দিয়ে আসতে হবে।

কারা নতুন ভোটার হতে পারবেন

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের দেয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী যাদের জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৭ সাল কিংবা তার আগে জন্ম গ্রহণ করেছেন এমন ব্যক্তিরা নতুন ভোটার হতে পারবেন। তাতে আপনার বয়স আঠারো বছরের কম হোক কিংবা বেশি কোন সমস্যা হবে না। 

যাদের বয়স আঠারো বছরের কম তারা নতুন ভোটার হওয়ার জন্য বা আইডি কার্ড করার জন্য আবেদন করতে পারবে তবে ভোটার তালিকায় তাদের নাম আসবে না। শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেন। যখন বয়স আঠারো বছর হয়ে যাবে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভোটার তালিকায় নাম উঠবে।

পরিশেষে

পরিশেষে বলা যায় যে, জাতীয় পরিচয়পত্র দেয়ার জন্য কম বয়সী ব্যক্তিদের ভোটার হিসেবে নিবন্ধন করা হচ্ছে। যাদের জন্ম সাল ০১/০১/২০০৭ সাল বা তার পূর্বে তারা এই পোষ্টে উল্লেখিত কাগজপত্র জমা দিয়ে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য কিংবা আইডি কার্ড করার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

এই ছিলো নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে এবং নতুন ভোটার নিবন্ধন সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে। এ বিষয়ে যদি কোন প্রশ্ন করতে চান তাহলে কমেন্টস করবেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর অবশ্যই দেবো। নতুন ভোটার নিবন্ধন সম্পর্কে অন্যদের অবগত করার জন্য পোষ্টি শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ..!

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post a Comment (0)

নবীনতর পূর্বতন